হাই বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই। আশা করি সবাই ভালো আছেন। তো আজকের গল্প বলবো দুই টি প্রাণী সম্পর্কে। আর এই দুই টি প্রাণী আমাদের অনেক জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে। এই দুই টি প্রাণীর নাম হলো কুকুর আর শকুন। এই দুই টি প্রাণীর মধ্যে শকুন বেশি পরিমাণে জীবাণু বহন করে আর আমরা সবাই জানি শকুন একটি পাখি আর এই প্রাণীটি পাখি হওয়ার কারণে এই প্রাণীটি কুকুরের থেকে বেশি পরিমাণে জীবাণু বহন করে। কি করে তা এবার বলবো আমরা সবাই জানি শকুন পাখিটি উরতে পারে আর এই পাখিটি উরতে পারার কারণে এলাকার যেখানে সেখানে ফেলা আবর্জনা দেখতে পাই আর সে গুলো খেয়ে শকুন জীবন ধারণ করে আর তার সাথে সাথে আমাদের পরিবেশ কেও জীবাণু মুক্ত রাখে। আর এই পাখিটি প্রায় বিলুপ্ত হতে চলেছে আর এই পাখিটির বিলুপ্ত হওয়ার প্রধান কারণ আমরাই এই প্রাণীটিকে অনেকে দেখতে মেরে ফেলতো কারণ অনেকে ভাবে এই প্রাণী অনেক জীবাণু বহন করে আর সেই জীবাণুর প্রভাব আমাদের এসে লাগে আর এই কারণে অনেকে এই প্রাণীটি কে মেরে ফেলে। কিন্তু এটা মানুষের ভুল ধারণা এটা সত্য যে শকুন জীবাণু বহন করে কিন্তু সেই জীবাণুর প্রভাব আমাদের লাগে না। আর অকারণে আমরা এই প্রাণীটি কে মেরে ফেলি আর এই কারণে এই পাখিটি এখন প্রায় বিলুপ্ত হতে চলেছে। আর এই পাখিটি আমাদের সমাজের সবচেয়ে বড় যে কাজটি করতো তা হলো মরা গরু ছাগল ইত্যাদি খেয়ে আমাদের সমাজ কে রক্ষা করতো। আর এই পাখিটি এখন বনে জঙ্গলে বা চিরিয়া খানায় দেখা যায়। সেটাও আবার অনেক কম পরিমাণে দেখা যায়। তো এই ছিলো শকুন কে নিয়ে কিছু কথা আর এবার বলবো কুকুর কে নিয়ে কিছু কথা। কুকুর আমাদের পরিবেশের জন্য অনেক ক্ষতি কর আবার অনেক ভালো কারন এই প্রাণীটি ও অনেক ক্ষতি কর জীবাণু যুক্ত খাবার খায় আর আমাদের পরিবেশ কে রক্ষা করে। আর এই প্রাণীটির ক্ষতি কর প্রভাব হলো। মানুষ কে কামরানো আমরা অনেক সময় অনেক মানুষের মুখে শুনতে পাই যে কুকুরের কামড়ে আহত হয়েছেন। আর কুকুরের এই খারাপ দিক ছাড়া আর কোনো খারাপ দিক নেই।আর তাছাড়া ও আমরা সবাই জানি কুকুর এই প্রাণীটি অনেক মানুষ পালে। অনেক মানুষ বলতে যারা অনেক ধনী তারাই শুধু কুকুর পালে। আপনারা হয়তো ভাবছেন ধনি বাক্তিরা কুকুর পালে তাদের বাড়ির নষ্ট হওয়া খাবার খাওয়া নার জন্য। কিন্তু তা নয় তারা কুকুর কে খাবার কিনে খোয়ান। তবে পৃথিবীর মধ্যে একটি দেশ রয়েছে সে দেশে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে একটা করে কুকুর রয়েছে আর সেই দেশ টির নাম সুইজারল্যান্ড এই দেশে কুকুর কানো পালন করা হয় তা আমি বলতে পারবো না তার জন্য বিশেষ ভাবে ক্ষমা চাচ্ছি। আর আপনার যদি জানার ইচ্ছা থাকে তাহলে ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করে দেখে নিবেন। তো বন্ধুরা আজকের গল্প এই খানেই শেষ।
মানসিক প্রশান্তি পর্ব – ১
বর্তনাম সময়ে আমরা অর্থাৎ মানুষকুল সকলেই কোন না কোন ভাবে মানুসিক ভাবে মানুসিক রোগে আক্রান্ত । বোধ হয় পৃথিবীতে...