শীতকাল সকলের অতি প্রিয় একটি ঋতু। কিন্তু এই শীতকালে ঝামেলা পোহাতে হয় অনেক বেশি। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় চুল। শীতকালে বাতাসের আদ্রতা কমে যায়। আবহাওয়া হয়ে যায় শুষ্ক ও রুক্ষ। তাই আমাদের চুল হয়ে যায় রুক্ষ। পাশাপাশি বাইরের ধুলাবালির প্রভাব আমাদের চুলের উপর পরে সবচেয়ে বেশি। যার ফলে খুশি থেকে শুরু করে নানা ধরণের চুলের সমস্যা দেখা যায়। তাই চুলের যত্নের জন্য কিছু করণীয় তুলে ধরা হলো: ১.শীতকালে চুলকে রুক্ষতার হাত থেকে রক্ষা করতে হলে সপ্তাহে তিন দিন চুলকে গরম তেল দিয়ে মালিশ করতে হবে। ২ এছাড়া চুলের যত্নে তেলের সাথে কেস্টার অয়েল একসঙ্গে গৰম করে দিতে পারেন। ভিটামিন এ কেপসুল ভেঙে বা ডিমের কুসুম মিশিয়ে লাগাতে পারেন। ৩.শীতকালে চুলের আগা ফেটে গেলে চুল রুক্ষ হয়ে যায় এবং যা চুল বৃদ্ধিতে সমস্যা করে থাকে।তাই ওই ভঙ্গুর আগা যতসম্ভব কেটে ফেললে চুলের বৃদ্ধি তে আর কোনো ধরণের সমস্যা থাকবেনা। ৪.রাতে ঘুমানোর আগে যথাসম্ভব চুল আঁচড়িয়ে হালকা করে চুল বেশে ঘুমাবেন। এতে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। ঘুমানোর জন্য যথাসম্ভব সিল্কের বালিশের কাভার ব্যবহার করবেন। ৫.শীতকালে খুশকির সমস্যা বেশি দেখা যায়। তাই চুলের যত্নে এক মুঠো জবা পাতা এবং সমপরিমাণ মেহেদী পেস্ট জোরে সাথে ১ টেবিল চামুচ লেবুর রস ভালোভাবে লাগাতে পারেন। ৬.চুলে শীতকালে উন্নত ৩ দিন মাথায় তেল ব্যবহার করুন। ৭.চুলে ধুলোবালি হাত থেকে বাঁচাতে বাইরে বের হবার আগে ছাতা অথবা স্কার্ফ ব্যবহার করুন। ৮.শীতকালে মেহেদী পরিহার করুন। আপনার চুলের সাথে মানানসই কোনো শ্যাম্পো কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। ৯.চুলের যত্নে প্রচুর পরিমানে পানি ,সুষম খাবার খান। ১০ তাছাড়া মানুসিক চিন্তা চুল পড়ার কারণ হতে পারে। তাই যথাসম্ভব মানুষিক চিন্তা মুক্ত থাকবার চেষ্টা করুন।
খাওয়ার রুটিন কেমন হওয়া উচিৎ?
খাওয়ার ব্যাপারে বিভিন্ন মানুষের রুচিবোধ যেমন ভিন্ন, ঠিক তেমনই বিভিন্ন মানুষের খাওয়ার সময়ও ভিন্ন। তবে খাওয়ার জন্য আমরা প্রায় সবাই...