বর্তমানে প্রায় সকল মানুষই স্বাস্থ্যসচেতন। সবাই এখন স্বাস্থ্য নিয়ে একটু বেশি চিন্তা করেন। বিশেষ করে স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েদের এটি এখন একটি ট্রেড।আমি নিজেকে যত বেশি মানুষের সামনে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন ততবেশি আপনি মূল্যায়ন পাবেন। নিজেকে সুন্দর কিনা দেখতে চায়। বর্তমান বিশ্বে চলছে সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা। সবাই এখন সুন্দর হতে চাই হতে চাই স্বাস্থবান। তবে সুইম হতে যতটা কষ্ট তার চেয়ে বেশি কষ্ট ফ্যাট হতে। বর্তমানে এটি একটি ফ্যাশন হয়ে যাচ্ছে।যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে একেক সময় একেকটা চাহিদার সৃষ্টি হয়।
বর্তমানে সুস্বাস্থ্যবান হওয়াটা মোটামুটি একটি ভাল ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে। অনেক ভেবে তাই সুস্বাস্থ্যবান হওয়ার একে টিপস লিখলাম। যদি কোনো ভাবে কোনো হবে আপনাদের উপকারে আসে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন। এখন আসা যাক আপনি কিভাবে অল্প সময়ে এবং অল্প খরচে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবেন। স্বাস্থ্য উন্নতি এবং অবনতি পুরোটাই ব্যক্তির নিজের হাতের উপর নির্ভরশীল।আপনি কতটা স্বাস্থ্যবাণ হবেন সেটা আপনার ব্যাক্তিগত বিষয়। তবে আপনাকে একটু ধৈর্য ধরতে হবে। কিছু রুটিনের পরিবর্তন আনতে হবে।
আর এই ধৈর্য এবং একাগ্রতায় আপনার মনের ইচ্ছা গুলো কে সম্পূর্ণরূপে বাস্তবতা দান করবে। কিছুদিন পরে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। নিজেকে পাল্টে যেতে দেখে কার না ভালো লাগে। আপনি নিজেকে পাল্টে ফেলতে পারবেন। যদি আপনি মন থেকে সেই জিনিসটা চেয়ে বসেন। তাহলে এখন বোঝা গেল আপনার মনের চাহিদা বুলি নির্ভর করে আপনার ইচ্ছার ওপর। আপনি হতে পারেন কোনো ব্যবসায়ী , চাকরিজীবী, অথবা গৃহিণী। সুস্বাস্থ্য আমরা সবাই চাই।
হোক সে তরুণ অথবা তরুণী। তবে বর্তমানে ভঙ্গুর স্বাস্থ্যের অধিকারী রা স্বাস্থ্যবান হওয়ার জন্য ঝুঁকে পড়েছেন। সামান্য মাত্র এক থেকে দুটি উপাদান দ্বারা আপনি আপনার মনের ইচ্ছাকে বাস্তবতায় রূপ দান করতে পারবেন। আগেই বলেছি আপনাকে আপনার ইচ্ছা পূরণের জন্য সর্বোচ্চ ইচ্ছা থাকতে হবে। তবেই আপনি শুধু স্বাস্থ্যবান কেন জগতের সব ইচ্ছাই পূরণ করতে পারবেন। তাহলে আসুন শুরু করা যাক কিভাবে আপনি অল্প সময়ের মধ্যে স্বাস্থ্যবান হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবেন।
উপাদান:-
১. ভাত রেঁধে তার থেকে মার বের করে নিতে হবে।
২. প্রতিদিন সেই উপাদানটি খাওয়ার জন্য আপনাকে একটি পাত্র বেছে নিতে হবে
৩. অতি সামান্য একটি উপাদান লবণ।
এই তিনটি সহজ উপাদান দ্বারা আপনি শুরু করে নিতে পারেন। অবাক হয়ে যাচ্ছেন হ্যাঁ এই অতি সামান্য তিনটি উপাদান দ্বারাই আপনার অসামান্য চাহিদাটা পূরণ হয়ে যেতে পারে। তবে মনে রাখবেন জিনিসটি আপনাকে নিয়মিত করতে হবে।খুব বেশিদিন করতে হবে না অল্প এক মাস কিংবা 15 দিন এর মাঝেই আপনি আপনার কাঙ্খিত রেজাল্ট পেয়ে যাবেন। এখন আসা যাক আপনি সেটি কিভাবে এবং কখন খাবেন।
খাবার নিয়ম: প্রতিদিন সকালবেলা একবাটি ভাতের মাড় দিয়ে সকালের নাস্তা করবেন।
একই উপাদানটি রাত্রিবেলায় শোবার আগে আরও একবার খাবেন।
বাস হয়ে গেল আপনার স্বাস্থ্যবান হওয়ার একটি মূল্যবান টোটকা। আপনি যদি রেগুলার এই টিপসটি এপ্লাই করেন কিছুদিন পর আপনি ধীরে ধীরে এর প্রভাব লক্ষ্য করতে পারবেন। আপনি আপনার বন্ধু বান্ধব দের মাঝে কিছু প্রশ্ন আপনি শুনতে পাবেন। কেউ হয়তো আপনাকে বলবে তুই এখন একটু অন্যরকম হয়ে যাচ্ছিস।
তবে ইচ্ছে করে কেউ এই জিনিসটি করবেন না। শুধুমাত্র যাদের প্রয়োজন আছে নিজের শরীরের গঠন এবং স্বাস্থ্য থেকে নিজেকে স্বাস্থ্যবান রূপে দেখতে চান শুধুমাত্র তারাই এই ফর্মুলাটি এপ্লাই করবেন। মনে রাখবেন এটি একটি জনপ্রিয় ফর্মুলা। যারা জানেন তাদের তো কথাই নেই আর যারা জানেন না তারা বিষয়টি একবার হলেও ট্রাই করতে পারেন। মনে রাখবেন এটি খুব সাধারন একটি বিষয়। খুব সহজেই যে কেউ এ বিষয়টি বাসায় বসে করে নিতে পারে।
বর্তমানে আমাদের দেশের অনেক মেয়েদের ভঙ্গুর স্বাস্থ্য নিয়ে অনেক কিছু শোনা যায়। এই ভঙ্গুর স্বাস্থ্যের জন্য আপনার প্রকৃত চেহারাটি মানুষের মাঝে ফুটে ওঠে না। সামাজিকভাবে অনেক রকম বাধার সম্মুখীন হয়ে থাকে তারা। কারো কারো হয়তো এই ভঙ্গ স্বাস্থ্যের জন্য বিয়ে হচ্ছে না। এখন অনেক ছেলেরাই ভঙ্গুর চিকনা এবং হাড্ডিসার মেয়েদের বিয়ে করতে অনীহা প্রকাশ করে। সে ক্ষেত্রে বলব যাদের এই সমস্যাটি আছে তারা এই সামান্য একটি টিপস ব্যবহার করে আপনারা নিজেদেরকে পাল্টিয়ে নিন।
এটি খুব জাদুর মত কাজ। মাত্র 7 দিন পরেই আপনি এর রেজাল্টটা পেয়ে যাবেন হাতে হাতে।আপনি হয়তো কল্পনাই করতে পারবেন না এমন সাধারণ একটি টিপস আপনার জীবনকে অসাধারণ করে দিতে পারে। অবহেলা করবেন না এটি কোন বাজে কথা নয় এটি একদম সহজ ও সাধ্যের মধ্যে একটি টিপস।আমি আপনাদেরকে এতোটুকু গ্যারান্টি দিতে পারি আপনি হান্ড্রেড শতাংশ সাতদিন ব্যবহারের পর নিজেকে চিনতে পারবেন না।
অনেকেই এই টোটকা ব্যবহার করে সফলতা লাভ করেছে।তাদের কাছ থেকে তাদের অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের করেই আজকে আপনাদের সাথে বিষয়টি শেয়ার করলাম। আমি খুব সহজ এবং সাবলীল ভাবে আপনাদের কাছে বিষয়টি পৌঁছে দিলাম। বাকিটা আপনাদের ইচ্ছা।বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর কথাতেই কিন্তু সত্যি। আপনি আমি এবং আমরা সবাই কিন্তু কম আর বেশি সুস্বাস্থ্যের চিন্তা করে থাকি।
তবে মনে রাখবেন বিষয়টি শুধুমাত্র তাদের জন্য যারা তাদের স্বাস্থ্য নিয়ে অনেক চিন্তিত। তবে যারা গ্যাস্ট্রিক রোগে আক্রান্ত তারা এই টোটকা থেকে বিরত থাকবেন। কারণ অনেকেরই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকার কারণে এই টিপসটি কাজে নাও লাগতে পারে।সুতরাং যদি আপনার এই সমস্যা থেকে থাকে তাহলে এই টিপস টি ব্যবহার করবেন না তাহলে আপনার উপকারে থেকে অপকারই বেশি হতে পারে।
যদি এর থেকে আপনারা সামান্য পরিমাণ উপকার পান তাহলে বিষয়টি অন্য জনের সাথে শেয়ার করবেন। তবে মনে রাখবেন এটি কিন্তু সহজ একটি প্রক্রিয়া। সুস্বাস্থ্য লাভের আরো অনেক প্রক্রিয়া আছে সেগুলো নিয়ে অন্য একদিন আলোচনা করব তবে আমার গবেষণায় এটি এখন পর্যন্ত সর্বাধিক এবং জনপ্রিয় একটি ফর্মুলা। মাত্র 7 দিনে আপনার লুক পরিবর্তন হয়ে যাবে। আবারো বলছি যৎসামান্য উপাদান দিয়েই আপনি আপনার স্বাস্থ্য কে খুব সুন্দর ভাবে মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে পারবেন।
আমি আবারও উপাদানটি আপনাকে মনে করিয়ে দিচ্ছি: শুধুমাত্র ভাতের মাড় গুলিয়ে সেই মারে র সাথে সামান্য পরিমাণ লবণ মিশ্রিত করে পরিষ্কার একটি পাত্রে ঢেলে, তা দিয়ে আপনি সকাল বিকাল নাস্তা করবেন। বাস, আর কিছু আপনাকে করতে হবে না। সাতদিন পরে আয়নার সামনে নিজেকে উপস্থাপন করুন। যদি ভাল কোন ফলাফল পান তবে ফিডব্যাক দিতে ভুল করবেন না। আমি আবারো বলছি এটি অনেক জনপ্রিয় ও রিচার্জ করা একটি ফর্মুলা।এটি হান্ড্রেড পার্সেন্ট আপনাকে 7 থেকে 15 দিনের মধ্যে, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করে তুলবে।
ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন প্লিজ। আপনাদের ছোট ছোট কমান্ডগুলো আমাদেরকে নতুন নতুন আইডিয়া খুঁজে পেতে বাধ্য করে। ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। অবশ্যই গ্রাথোর ডটকম এর সাথেই থাকবেন।