আসসালামু আলাইকুম , এহলান সেহলান মাহে রমজান, আমি মোঃ সাইফুল ইসলাম । আসছে মাহে রমজান আজ রমজানের দ্বিতীয় দিন চলছে । আজকে যে বিষয়ে আলোচনা করবো তাহলো আমরা সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারীতে কি ধরনের খাবার খাবে, কি ধরনের খাবার খেলে আমাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। তো যেটা বলতে চাচ্ছি আমরা যত বেশি না খেয়ে থাকতে পারিন তোতো বেশি অটো ফেজি হয় ততোই বার্নিংটা হয়। ইফতারে যত বেশি তরল খাবার যেমন, লেবুর সরবত, খেজুর, ফলের রস, বিভিন্ন ফলমুল, চোলা বুট, কলা,ন্যাচারাল কিছু প্রভাইডিক্স আছে যেমন, টকদুই। ব্যয়বহুল খাবার যারা সংগ্রহ করতে পারবেন না তারা লেবুর সরবত,খিচুরী এসব তরল খাবার খেতে পারেন। শূকনো খাবার থেকে দুরে থাকার চেষ্টা করবেন। যারা আমার পদ্ধতি অবলম্বরন করবেন কোন কষ্ট হবেনা ইনশাআল্লাহ। ইফতার করার একঘন্টার ভিতরে আপনার রাতের খাওয়াটা শেষ করে ফেলুন। রাতের খাবারের সাথে সালাত যেমন, খিরা শসা,গাজর খাওয়া যেতে পারে। দেশী বাদাম হালখা খাওয়া যেতে পারে। সেহরীর সময় ডিম,ডাবের পানি,ঘি দিয়ে বাজা বাদাম, যদি এব না যোগার করতে পারেন , তাহলে শাসসবজি বেশি করে খাবেন। সেহরীর পানিটা বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন। সেহরীর মধ্যকার সময়ে রাতে ঘুম থেকে উটে পানি পান করলে ভালো, কারন সেহরীর খাওয়ার পর সারাদিন আর কিছুই খাচ্ছেনা এটাক বলা হয় ড্রাইফাস্টিং। আমরা যদি ড্রাইফাস্টিং করি বার ঘন্টা তাহলে ৩৬ ঘন্টা ওয়াটার ড্রাইফাস্টিং এর সময় অর্থাৎ তিন গুন। ড্রাইফাস্টিং হচ্ছে একেবারে কিছূই খাচ্ছেনা না। সেহরীতে যারা পানি খেয়ৈ রোজা রাখতে পারবেন তারা রাখতে পারবেন সাথে হালকা ভাত খেতৈ পারেন। মনে রাখবেন সেহরীতে ভাত খেলেই দিনের বেলা বেশি ক্ষুদা লাগে। আমার কথাটা একবার চেক করে দেখবেন। তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে যাদের শরীরে মেদ নাই ্একদম শুকনো তল পেটেও চর্বি নাই তাদের একটু ভাত খেলে ভাল। তবে আরেকটা কথা না বললেই নয় যে. আমরা ভাজা পুরা খাববো না, চিনি জাতীয় চিনির সরবত জাতীয় কিছু খাবোনা। আর্টিফেসিয়াল কিছু খাবো না, যা খাবো তাজা ঘরম ঘরম খাবো। আর হচ্ছে আমরা সবুজ শাকসবজি সবসময় বেশি খাবো। আমার নিয়মনীতি গুলো মেনে চলেন নিয়মমেনে খাদ্যভাস গড়ে তুলুন আল্লাহ তাআলার অশেষ মেহেরবানীতে আপনার স্বাস্থ্য শরীর ভাল থাকবে ও আপনি সবকটি রোজা রাখার শক্তি আল্লাহ আপনাকে দিবে। রমজানের উছিলায় মহানরাবু্বুল আলামিন আমাদের জটিল ও কঠিন রোগব্যাধি থেকে মাপ করে দিবেন- আমিন।সবশেষে ধন্যবাদ জানিয়ে শেষ করলাম। সামনে আরও পরামর্শ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।
অ্যাবরশন এর A টু Z
আমরা যারা বাঙালী তারা অ্যাবরশন বলতে যা বুঝি তাহলো,গর্ভের সন্তান নষ্ট করা ।আমাদের দেশে অ্যাবরশন খুব অল্প সময়ে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে ।আজকে আমরা অ্যাবরশনের আদ্যোপান্ত সব জানবো ।প্রথমেই চলুন জানি যে উইকিপিডিয়া আমাদের অ্যাবরশন সম্পর্কে কি জানায়- Abortion is the termination of a pregnancy by removal or expulsion of an embryo or fetus.ইংরেজিতে বুঝতে সমস্যা হচ্ছে,চলুন ঐ কথাটাই বাঙলায় বলা যাক-যে পদ্ধতির মাধ্যমে ভ্রণ নষ্ট করে পেটের মধ্যের সন্তান অর্থাৎ গর্ভপাতকে থামিয়ে দেওয়া হয় সেটাকেই বলে অ্যাবরশন । এবার প্রশ্ন হলো ভ্রুণ...