এই নির্দেশিকাটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জারিকৃত
নির্দেশনা এবং WHO, UNESCO, UNICEF, World Bank, CDC (USA) এর আন্তর্জাতিক নির্দেশনা অনুসরণ
করে এই নির্দেশনাটি প্রণয়ন কুন্না হয়েছে। তবে স্থানীয় ব্রাম্ভন্যান্ন সাথে সামঞ্জস্য বিধান করতে এবং প্রতিটি শিক্ষার্থী
শিখন, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার চাহিদা পূরণ করতে এই নির্দেশিকাটি প্রয়ােজনে প্রাসঙ্গিকীকরণ করা যেতে পারে।
=
নির্দেশিকাটি প্রণয়নে মে মূলনীতিসমূহ অনুসরণ করা হয়েছে।
নির্দেশিকাটি প্রণয়নে নিম্নলিখিত নীতিসমূহ অনুসন্ত্রণ করা হয়েছে যাতে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত কল্লে সকল
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ পুনরায় খােলা যায়-
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া;
জাতীয় পর্যায়ের সকল স্বাস্থ্য বিধি ও নির্দেশনা মেনে এক আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিধিসমূহ বিবেচনায় রেখে
সর্বোচ্চ নিৰ্বাপদ ও সুরক্ষা নিশ্চিত করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুনরায় চালুকরণ;
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুনরায় চালুকরণ প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের (শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থী, শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ, স্থানীয় স্বাস্থ্য ও প্রশাসন এবং কমিউনিটি) সম্পৃক্তকরণ;
স্থানীয় প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সরস্থার সাথে সমন্বয় করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালুকরণ এবং
সার্বক্ষণিক যােগাযােগের মাধ্যমে সঠিক তথ্য প্রাপ্তি, বাছাই ও তা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রাসঙ্গিকীকরণ;
দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত, জেন্ডার, নৃগােষ্ঠী, প্রতিবন্ধিতা বিবেচনা করে সকলের জন্য প্রযােজ্জ্য ব্যবস্থা গ্রহণ;
প্রতিটি শিক্ষার্থীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে আনন্দঘন শিখন পরিবেশ
নিশ্চিতন্ত্রণ;
প্রতিটি শিক্ষার্থীর পুষ্টি উন্নয়নের মাধ্যমে লোগ প্রতিরোধ করা বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে পুষ্টি শিক্ষা এবং
পুষ্টিসেবা প্রদান নিশ্চিতকরণ;
কোভিড-১৯ পরিস্থিতিকে নতুন স্বাভাবিকতা (New Normal) হিসেবে বিবেচনা করা
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধিন সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (সরকারি বেসরকারি, আবাসিক/অনাবাসিক শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) জন্য বিবেচনাকরণ।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক প্রণীত, যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পর্যায়ের দায়িত্ব ও কর্তব্যসমূহকে কেন্দ্র করে প্রণীত
সর্বোপরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবস্থান, প্রাতিষ্ঠানিক ও আর্থিক সক্ষমতা, জনবল ও দক্ষতা ইত্যাদি বিবেচনায়
বাহুবমতভাবে প্রণীত।
.
.
.
নির্দেশিকা প্রণয়ন মুল যেসব স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা সূচকসমূহকে প্রধান দেয়া হয়েছেঃ
এই নির্দেশিকাটি প্রণয়ণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন পর্যায়ে নিলিখিত স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা নির্দেশনাসমূহ অনুসরণ করা হয়েছে যাতে এটি
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং কর্মীদের নিরাপদে রাখতে এবং কোভিড-১ এর বিস্তার রোধে সহায়তা করতে
পারে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অবস্থানকালে সকল শিক্ষার্থী, শিক্ষক, স্টাফ ও সংশ্লিষ্ট সকলের সর্বদা মাস্ক পরিধানের
ব্যবস্থা নিশ্চিত করা
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কার্যক্রমে নির্দেশিত (৩ ফুট) শারীৱিক
দূরত্ব বজায় রাখা
একসাথে অধিক সংখ্যক মানুষের জমায়েতকে নিরুৎসাহিত করা;
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নির্দিষ্ট সময় পর পর নিয়ম মেনে সাবান দিয়ে হাত ধােয়াল/পরিষ্কারের ব্যবস্থা করা;
হাঁচি-কাশির শিষ্টাচার পালন করা ও উৎসাহিত করাঃ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেনোসহ সকল এলাকা প্রতিদিন নিয়মিত পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করা;
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত পানি, স্যানিটেশন এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সুবিধা ক্লাখা এবং পরিচ্ছন্ন ও দূষণমুক্ত
পরিবেশ রাখার পদ্ধতি অনুসরণ করা;
নারীরের তাপমাত্রা পরিমাপ করা এবং কেউ অসুআক্রান্ত থাকলে হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থার পাশাপাশি
কন্টাক্ট ট্রের্সিং করে অন্যদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা;
লিঙ্গ প্রতিষ্ঠানসমূহ পুনাঙ্ক চালুকদাণ নিপেশনা।
নবম শ্রেণীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট উত্তর
নবম শ্রেণীর এসাইন্টমেন্ট তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ভূমিকা: বর্তমানের আধুনিক বিশ্বায়নের যুগে তথ্য প্রযুক্তির ভূমিকা অনস্বীকার্য। বর্তমান বিশ্বের দিকে...