আমরা পৃথিবীতে বাস করি। আমরা সবাই জানি পৃথিবীর একটি গ্রহ। এর একটি উপগ্রহ রয়েছে। পৃথিবীর মতো আরও অনেক গ্রহ এবং উপগ্রহ রয়েছে। রয়েছে অসংখ্য তারা ছায়াপথ এবং নক্ষত্ররাজি। আরে সবকিছু নিয়ে হলো আমাদের মহাবিশ্ব। কখনো কি আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে না যে এই মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি হল? এই প্রশ্নের জন্যই আজ আমি আপনাদের জন্য মহাবিশ্ব সৃষ্টির রহস্য সম্পর্কে লিখছি। মহাবিশ্বের জন্ম হয়েছে প্রায় 2 হাজার কোটি বছর পূর্বে। এক প্রচণ্ড বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে সৃষ্টি হয়েছে আমাদের এই মহাবিশ্ব। তখন থেকেই সময়ের শুরু একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী বলেছেন অসীম ঘনত্ব থেকে বিশাল বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে মহাবিশ্বের সৃষ্টি। মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে বস্তু বলতে কোন কিছুই ছিল না। ছিল শুধু শক্তি আর সেই শক্তি। প্রায় 1500 কোটি বছর আগে ঘটল সেই বিস্ময়কর ঘটনা বিস্ফোরণ। এর ফলে কিছু পরিমাণ শক্তি রূপান্তরিত হল পারমাণবিক কনাই। সৃষ্টি হল ইলেকট্রন প্রোটন ।ঘন মেঘের মতো তারা ছড়িয়ে গেল। প্রোটন আর ইলেকট্রন থাকে বিদ্যুৎ এর আধার। তাই বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে তাদের ঘিরে থাকে। বেতার তরঙ্গ এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিতরদিয়ে বেশি দূর পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারে না ।এর পর থেকে অবস্খাতেই চলছিল ।হঠাৎ আলাদাভাবে বিচরণ বন্ধ হতে থাকলো।প্রোটন কণা গুলো কে ঘিরে ইলেকট্রন কোনা পরিভ্রমণ শুরু করল। আর এর ফলে সৃষ্টি হল হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম পরমাণু। তখন তাদের চারপাশে কোন বিদ্যুৎ ক্ষেত্র রইলোনা ।মহাবিস্ফোরণের অল্পকালের মধ্যেই এক হাজার কোটি থেকে 10 হাজার কোটি নক্ষত্র নিয়ে তৈরি হল এক একটি নক্ষত্র জগত। সমস্ত কণাগুলি পরস্পর থেকে তীব্র বেগে ছড়িয়ে যায় সেই আদিম মুহূর্তের এক সেকেন্ডের 1% কাল পড়ে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের তাপমাত্রা ছিল দশ হাজার কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস। তারপর ছড়িয়ে পড়ল হাইড্রোজেন হিলিয়াম পরমাণু। মেঘমালা ঘনীভূত হলো। আর এ থেকে সৃষ্টি হল সকল নক্ষত্র গ্রহ উপগ্রহ। আর এই গ্রহ উপগ্রহ নক্ষত্র কে নিয়ে এই হলো আমাদের এই মহাবিশ্ব।
আসুন সৌরজগত সমন্ধে জানি। কয়টি গ্রহ,কোন কোন গ্রহে মানুষ বসবাস করে। আরো অনেক তথ্য নিয়ে আলোচনা।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহর কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আবার আপনাদের সামনে হাজির হয়ে...