বর্তমান বাজেটে এই বছরে নানা ধরনের পণ্যের দাম বাড়ানো হয়েছিল সেই সাথে বাড়ানো হয়েছিল কলরেট এবং মোবাইলের দাম।
কিন্তু বর্তমানের সকল মূল্যের দাম ঠিকঠাক থাকলেও কলরেট এবং মোবাইলের দাম টা একটু কমানো হয়েছে অর্থাৎ আগের নিয়মে রাখা হয়েছে।
২০১৪-১৫ অর্থবছরে মোবাইল সেবার ওপর ১ শতাংশ সারচার্জ আরোপ করা হয়।
এই বছরটা বাজেটের তুলনায় একটু কমই ছিল কিন্তু মোটামুটি যথেষ্ট বাজেট ছিল।
এর পর ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাটের পাশাপাশি ৩ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ হয়।
কিন্তু 2015-16 অর্থবছরে আগের তুলনায় 2% ভ্যাট ধরা হয়েছিল বেশি করে।
২০১৬-১৭ অর্থবছরে সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করা হয়।
আর বর্তমানে কোন পরিস্থিতির জন্য আমাদের দেশে নানা রকম ঘাটটিতে পড়ে রয়েছে সরকার কারণ আমাদের অর্থনীতির গুলো প্রায় অচল হয়ে গেছে।
তাই অন্যান্য বছরের থেকে এই বছরের বেশি পরিমাণে ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে মানে ২০১৯-২০ অর্থবছরে সম্পূরক শুল্ক আরও বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়।
কারণ বর্তমানে যে কল রেট মোবাইলের বাজেটটা করার কোন যৌক্তিকতা নেই এটা না করলেও চলত সুতরাং গ্রাহকদের কথা চিন্তা করে অর্থাৎ এই থেকে বিষয়টাকে বিচ্ছেদ করা হয়েছে।
একটি প্রস্তাবিত বাজেট ট্রাইব্যুনালে আপিল ট্রাইব্যুনালের কমিশনারের আপিলের ভ্যাট দায়ী করেন যেখানে 10 শতাংশের পরিবর্তে 20 শতাংশ ব্যয় বা ধরা হয়েছে এবং সেটা জুলাইয়ের 1 তারিখ থেকে কার্যকর করা হবে এরকম জানানো ছিল।
অযৌক্তিকভাবে ভ্যাট আদায়ের প্রবণতা নিয়ে এই মোবাইল মোবাইল কলরেট উপর ভ্যাট কমানোর কথা জারি করেন অর্থমন্ত্রী এবং এই বিষয়ে এটা বাজেটের কার্যকর হতে বিচ্ছিন্ন করার বিষয়টা বলেন।
মূলত আমরা তাই বুঝতেই পারি যে আমাদের সাধারণ গ্রাহকের উপরে যে একটা হতাশা চলছিল যে আমাদের মোবাইল অথবা কলরেট বৃদ্ধি করা হয়েছে এটা সত্যি হয়েছিল।।
কিন্তু বর্তমান এটা আলোচনার ভিত্তিতে সাপেক্ষে বর্তমানে অর্থাৎ হয়েছিল এটা এখন বাদ দেওয়া হয়েছে আগের নিয়মেই চলবে সব কলরেট।
তো এই বিষয় নিয়ে যে হতাশা ছিল সেটা আগামী জুলাই থেকে কার্যকর করা হবে অর্থাৎ আগের নিয়মে কলরেটের পরিমাণটা চলবে।।