নোট করা কথাটা অনেকের কাছে আতেল মার্কা কথা হলেও নোট করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলে শেষ করা যাবে না। আমরা যদি কোনো কিছু কোথায় টুকে যাই আর পরবর্তীতে তা ভুলে গেলে ওই টুকে যাওয়া জিনিসটি দেখে বিষয়টি মনে পরে আর এইটাই হলো নোট করার প্রয়োজনীয়তা। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ের কিছু কিছু জিনিসের প্রয়োজনীয়তা অসীম। পড়াশোনার ক্ষেত্রে তেমনি নোট করার প্রয়োজনীয়তা খুবই দরকার। নোট করার প্রয়োজনীয়তা নিচে আলোচনা করা হলো : ১.নোট কত প্রকার এবং কি কি :ক্লাস নোট হলো হেডলাইন আর বাসার নোট হচ্ছে বিস্তারিত বিবরণ। ২.কিভাবে নোট শুরু করতে হয় :সাধারণত প্রত্যেকটি বিষয়ের জন্য নোট করা জরুরি।যতটা সাবজেক্ট থাকে প্রতিটা সাবজেক্ট এর জন্য আলাদা আলাদা খাতা তৈরী করে নোট করা শুরু করে দিতে হবে। ৩.ক্লাসে ঘুমানো বন্ধ করতে হবে :নোটস করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো স্যার এর লেকচার মনোযোগ দিয়ে শোনা। আর তার জন্য ক্লাসে ঘুমানো বাদ দিতে হবে। মনোযোগী হতে হবে। ৪.এফেক্টিভ নোট টেকিং :নোট করার ক্ষেত্রে অবশ্যই এফেক্টিভ হতে হবে। অযথা লিখা লিখি করে নোটস করার কোনো মানে হয়না। তাই যা নোট করা হয় তা যেন এফেক্টিভ হয় সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে। নোট কিন্তু শুধু করে রাখলে হবেনা। সেই নোট নিয়মিত পড়তে হবে। তবেই কাঙ্খিত সাফল্য ধরা দেবে। অনেকে নিজে নোট না করে অন্যদের নোট কপি করে। যা খুবই বাজে অভ্যাস। তাই নিজের নোট নিজে করতে হবে। নোট করে পড়লে তা অনেকদিন মনে থাকে।
নকল করার পদ্ধতি
নকল করার পদ্ধতি বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। এই প্রযুক্তি যুগে নকল করার পদ্ধতি ও বদলে গিয়েছে। আগেকার ছাত্র-ছাত্রীরা পরীক্ষার সময়...