ধান প্রধান ফলস।সে জন্য আমাদের ধান চাষি পতি আমাদের কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে। কারন আজ তাদের জন্য আমরা ভাত খেতে পারছি ।এই ধান কিভাবে তৈরি হয় তা এখন বলছি। প্রথমে কৃষকেরা জমিতে জৈব সার প্রয়োগ করে তার পর সেই জমিতে পানি দিতে হবে। পানি দিয়ার পর জমিতে পাওয়ার টিলার বা টাকটার দিয়ে জমি চাষ করতে হবে। সাধারণত পাওয়ার টিলার দিয়ে চাষ করতে মোট৪-৬টি । তাহলেই মাটি পুরোপুরি ভাবে কাঁদা হবে। তাঁর পর মাটিতে আলাম করতে হবে।আলাম হচ্ছে এমন একটা জিনিস সে টা হলো আলের বাতা কেটে ফেলা এবং উঁচু নিচু জায়গা গুলো সমান করাকে বোঝায়তাঁর পর সেখানে মই দিতে হবে । তাঁর পর ধান লাগাতে হবে তাঁর কিছু দিন পর ধান এর ঘাস মারার জন্য ঘাস মারা দিতে হবে এটা এক ধরনের এটা বিষ । তাঁর পর ধানেত সার দিতে হবে। তাঁর পর কিছু দিন পর ঘাস বা আগাছা যেগুলো জন্মায় সে গুলো তুলে দিতে হবে। তাঁর পর জমিতে সার দিতে হবে।এই সারের জন্য ধানের গাছ লম্বা হয় এবং ধানের গাছ পুষ্টি কর করে। ধান গাছ সাধারণত তিন থেকে পাঁচ ফুট লম্বা হয়ে থাকে । ধান এর ফসল আমাদের উওর বঙ্গে প্রচুর পরিমাণে হয়ে থাকে । ধান বছরের মধ্যে তিন বার হয়ে থাকে । বাংলাদেশের কৃষক ধানের উপর নির্ভরশীল । ধান থেকে চাল হয় আর চাল থেকে ভাত হয়।এই ভাত খেয়ে সারা পৃথিবীর মানুষ তা খেয়ে থাকে ।আমাদের দেশ কৃষি প্রধান দেশ । আর বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে ধান উৎপাদন হয়।এই ধান গুলো কাটার জন্য দেশের অনেক জায়গায় থেকে অনেক মানুষ আমাদের এখানে আসে ।এতে আমাদের এলাকার মানুষ দের সুবিধা হয় কারণ অল্প সময়ে অনেক ধান ওঠে যায় কৃষকের ঘরে।এতে কৃষকের মনে আনন্দ ও আসে ।তাঁরা যদি না আসে আমাদের দেশের মানুষ এর অনেক অসুবিধা হয়ে যাবে। তাঁরা যখন আসেন তাঁদের আমরা নিজের আত্মীয় এর মতন সন্মান করি । তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করি । এবং বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করা হয় ।তাঁরা যখন আমাদের এখান থেকে চলে যায় তখন আমাদের কেমন যেন লাগে আর মন ভালো লাগে না। তাঁরা যখন যায় অনেক ধান এখান থেকে নিয়ে যায় । যেমন না হলেও দুই তিন টি টাক ভর্তি ধান নিয়ে যায়।তাঁরা কয় দিন থেকে একটা মায়া সৃষ্টি করে আর সে তাদের কথা ভুলতে পারি না।
নিখুঁত জীবন যাপন ও আনন্দ উপভোগের লাইফস্টাইল।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জীবনে আনন্দ উপভোগ করতে কে না চায়? আসুন জেনে নেয়া যাক- আপনি কি কখনও এমন মনে করেন,...