হ্যালো দর্শক বন্ধুগন,
এই মুহূর্তে যারা আমার পোস্টটি দেখতেছেন তাদের সকল জানাই আন্তনরিক অভিনন্দন।
আসলে গালিবয় রানাকে সবাই কমবেশি চিনি। চলুন গালিবয় রানা সম্পর্কে এবং প্রধানমন্ত্রীর উপহার সম্পর্কে একটু জেনে নিইঃ
” আমি রানা গাল্লি বয়, ঢাকাইয়া গাল্লি বয়”…. গানটি যারা শুনেছিলেন তাদের একবার হলেও গায়ের লোম দাঁড়িয়েছিল, তাই না? গালিবয় পার্ট – ১ এর পর দুই তিন… ইউটিউব, ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে শিশু রানার এই গানগুলো বেশ আলোচনার ঝর তোলে।
আলোচিত হয়েছেন গানের কথার লেখক ও নির্মাতা তবীব মাহমুদও। সমাজের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে তা গানের মাধ্যমে প্রকাশ করায় তারা দুজনই পেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার।
ঢাকাইয়া গালিবয় ক্ষুদে রানার পড়াশুনার ভার বহন করবে সরকার। আর তবীব মাহমুদকে অত্যাধুনিক ভিডিও ক্যামেরা উপহার দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায় আইসিটি বিভাগে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহম্মেদ পলক। ‘ডিজিটাল ডিভাইস ও ইনোভেশন এক্সপো’- তে এই তথ্য জানান তিনি।
জুনাইদ আহম্মেদ পলক বলেন ‘ ওদের প্রথম গানটি দেখে আমি প্রশ্ন করি এটি সাদাকালো কেন? এর উত্তর ছিল, তার কাছে যে ক্যামেরা ছিল এর রেজুলেশন এতটাই কম ছিল যে ভিডিও খারাপ হয়ে গিয়েছিল। তাই সাদাকালো করে দিতে হয়েছে। তবে আমি বলব, এর পর থেকে তাদের গানের কোয়ালিটি আরো ভালো হবে। অল্পদিনের মধ্যে মাননীয় প্রধানমনত্রীর পক্ষ থেকে একটি অত্যাধুনিক ক্যামেরা রানা ও তবীবকে উপহার দেবো’।
তিনি আরো বলেন, আমি নিশ্চিত করে বলতে চাই, রানার মত আর কোনো পথশিশু পথে যেনো না থাকে, এজন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাজ করছেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে রানার পড়াশুনার সকল খরচ আমরা বহন করব। ওর যা লাগে সবকিছু আমরা দেখব।
গত শুক্রবার ডিজিটাল ডিভাইস ও ইনোভেশন এক্সপো – তে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রথমবারের মত হওয়া কনসার্টে অংশ নেন বাংলা হিপহপ গানের নতুন জুটি তবীব-রানা।
এই ছিল গালিবয় রানা সম্পর্কে কিছু কথা আর প্রধানমন্ত্রীর দেয়া উপহারের বিষয়। যদি আপনাদের আমার পোস্ট ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আমার এই পোস্টটি আপনার বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে তাদেরও জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য।