কলা এমন একটা ফল যেটা বার মাসই খুব সহজে পাওয়া যায় আর সস্তাও। কলা মানুষের যেমন প্রিয় তেমনি বানরেরও😋😋😋।কলার পুষ্টি গুণ এর কথা বলে শেষ করা যাবেনা। কলাতে প্রচুর পরিমান আয়রন,ভিটামিন বি,ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, মিনারেলস রয়েছে যা তাৎক্ষনিক শক্তি যোগায়।কলা ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবেও কাজ করে।কাচা কলা, পাকা কলা এমনকি কলার খোসাও অনেক উপকারী। নিচে খাদ্য হিসেবে,ত্বকের যত্নে,চুলের যত্নে উপকারিতা আর ব্যবহার সম্পর্ক কিছু বলব
খাদ্য হিসেবে ঃ কলার উপকারিতা খাদ্য হিসেবে বলে শেষ করা যাবেনা।
১.হতাশা দূুর করে
২.হাড় মজবুত করে
৩.রক্তশূণ্যতা দূর করে.
৪.মাসিক চলাকালীন সময়ের ব্যাথা দূর করে ৫।আলসার প্রতিরোধ করে।
৬.স্ট্রোক এর ঝুকি কমায়
ত্বকের যত্নে কলাঃ ত্বকের যত্নে কলার তৈরি ফেসমাস্ক এর ঝুড়ি নেই। শুষ্ক, তৈলাক্ত সকল ত্বকের জন্য কলা উপকারী। ত্বকের যত্নে কলার কিছু ফেসমাস্কঃ ১.ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে কলা আর মধুর মিশ্রণ ব্যবহার করা যায়
২.ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করতে কলা আর আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে লাগাতে পারেন।.
৩.দাগ দূরীকরণের জন্য কলা, হলুদ,আলুর রস একএে মিশিয়ে মাখুন
৪.কলার খোসা ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে চোখের নিচে লাগাতে ফোলা ভাব দূর হয়ে যায়।
ত্বকে উপরের যে মাস্ক ই ব্যবহার করুন না কেন বিশ মিনিটের বেশি রাখবেন না
চুলের যত্নে কলার প্যাকঃচুলের যত্নে আমি কলা ব্যবহার করে থাকি।তাই কলার প্যাকের কথা না বলে পারলাম না।আামার প্রিয় প্যাক হচ্ছে কলা,টকদই, ডিম আর নারকেলে তেলের মিশ্রণ।এটা প্রোটিন ট্রিটমেন্ট ও বলা যায়। পারলারে না যেয়ে সস্তায় ঘরে বসে এই ট্রিটমেন্ট নেওয়াই যায় কারন পারলারে প্রোটিন ট্রিটমেন্ট একটু ব্যয়বহুল হয়।এই প্যাক আমি লাগাই সাধারণত যখনই চুল রুক্ষ লাগে,সাইনি ভাব চলে যায় তখনই এটি ব্যবহার করি বর রেজাল্ট ও পায় অপূর্ব। তবে কলাটা চুলপ লাগানোর পূর্বে খুব ভালো করে ম্যাশ করে নিতে হবে নতুবা চুল ধোয়ার পরও চুলে কলা আটকে থাকে।এিশ মিনিট রাখতে পারলে এটা খুব ভাল কাজ করে। যাদের ঠান্ডার সমস্যা তারা এটা ব্যবহার না করলেই ভালো। সব শেষে এটাই বলব যে প্রাকৃতিক জিনিস দিয়ে ত্বক,চুল,শরীরে যত্ন নিন।
ছেলে-মেয়েরা কর্মবিমুখ হয়ে যাচ্ছে কেন? জেনে নিন পাঁচটি কারণ।
ইদানিং দেখা যাচ্ছে কাজ করার প্রবণতা কমে গেছে নতুন প্রজন্মের ভিতর। স্মার্টফোন কিংবা ল্যাপটপে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে নতুন প্রজন্ম। বিদেশী...