সিএসসি যার পূর্ণরূপ কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ার। সিএসসি বর্তমানে ট্রেন্ডিং বিষয় হিসেবে পরিণত হয়েছে। প্রায় সকল ক্ষেত্রে সিএসসি শিক্ষার্থীদের জয়যাত্রা অব্যাহত রয়েছে। যে কোনো ক্ষেত্রে যে কোনো পেশায় অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সাথে সমান তালে পাল্লা দিচ্ছে সিএসসির শিক্ষার্থীরা। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষাথীদের কাঙ্খিত বিষয় হিসেবে পরিণত হয়েছে সিএসসি। স্নাতকোত্তর শেষ করার পর ও চাকরির বাজারে সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছে সিএসসি এর শিক্ষার্থীরা। যেখানে স্নাতকোত্তর শেষ করার পর অন্যান্য বিভাগের শিক্ষাথীদের চাকরি পাবার সম্ভাবনা শতকরা ৪০ ভাগ সেখানে সিএসসির শিক্ষার্থীদের চাকরি পাবার সম্ভাবনা শতকরা ৭০ ভাগ। সিএসসির শিক্ষার্থীরা শুধু চাকরি করছে তা নয়। অনলাইনে মার্কেটপ্লেস এ রয়েছে তাদের বিরাট সম্ভাবনা। সিএসসি গ্রাজুয়েটদের প্রধান চাকরি পাবার ক্ষেত্র হলো শিক্ষকতা ,গবেষণা এবং প্রোগ্রামিং। এসব সেক্টরের পাশাপাশি সুযোগ রয়েছে কর্পারেট হাউস ,মিডিয়া সহ সকল ক্ষেত্রে। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গোড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখতে পারে সিএসসি শিক্ষার্থীরা। তাছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রোগ্রামার ও নেটওয়ার্ক , এডমিনিস্ট্রেশানের চাহিদা বেড়েই চলছে। বাড়ছে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার শিক্ষার্থীদের কাজের পরিধিও। তবে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এ বিষয়ের শিক্ষার্থীদের চাহিদা ব্যাপক।এ পেশার শিক্ষার্থীরা বিসিএস করেই ভালো প্রতিষ্ঠানে চাকরি করার সুযোগ পেয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংক,আর্থিক প্রতিষ্ঠান সকল ক্ষেত্রে সিএসসি শিক্ষার্থীদের ব্যাপক চাহিদা পরিলক্ষতি হয়। সরকারি ব্যাপক প্রতিষ্ঠানে আইটি সেল খোলা হচ্ছে। সবদিক থেকে বিবেচনা করলে সিএসসিতে চাকরির সুযোগ ব্যাপক। ভবিষ্যতে এ সেক্টরে চাকরির সুযোগ দিন দিন বাড়ছে।
দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় ২০১৯
এই তালিকায় আমি বাংলাদেশের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় উদাঃ যুক্ত করেছি। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ব বিশ্ববিদ্যালয়...