১/সবসময় তার কাছে কৃতজ্ঞ থাকুন,
যে নিজের ভালোর চিন্তা ছেড়ে দিয়ে, আপনার ভালোর চিন্তা করে।
২/ তাকে কখনোই কষ্ট দিবেন না,,যে সারাটাজীবনই আপনার সুখের জন্য ব্যয় করেছ।
৩/ জীবনসঙ্গী হিসেবে তাকেই বাছাই করেন,যার দ্বীনদারী বেশি,,কারন,,যার মধ্যে আল্লাহর ভয় থাকে সে কখনোই খারাপ হতে পারে না।
৪/ তার সাথে অভিমান করো, যে তোমার মন বুঝে,,আর তার সাথে রাগ করো ,,যে তোমার শাসন বুঝে।
৫/ জীবনে একটা ভালো মানুষকে বন্ধু বানাও,যদিও সেটা পেতে তোমার অনেক সময় লাগতে পারে। কারণ একটা ভালো বন্ধু জীবনের একটা ভালো অংশ।
৬/ যখন মন খারাপ থাকবে,, তখন বাহিরে ঘুরতে যাও। দেখনব তোমার মন খারাপের কথা মনেও থাকবেনা।
৭/পুঁজি থাকতে রেখে খাও,,সময় থাকতে হেঁটে যাও।
৮/কখনো নিরাস হইওনা,,কারণ আল্লাহ সবসময় আমাদের পাশে আছেন।
৯/ আবেগককে কখনো বিবেকের উপর প্রাধান্য দিবে না,,তাহলে জীবনে পরাজয় নেমে আসতে পারে। কারণ বিবেককে কন্ট্রোল করা যায়,, কিন্তু আবেগককে কখনও কন্ট্রোল করা যায় ন।
১০/ নিজেকে যদি সুখী দেখতে চাও,,তাহলে পৃথিবীর অসহায় মানুষগুলোর দিকে তাকাও। দেখবে তোমাকে আল্লাহ কতটা সুখী রেখেছেন। যে বাচ্চাটাকে শিশু রেখে মা মারা যায়,,সেই জানে পৃথিবীটা কতো কঠিন। যে বৃদ্ধ বাবা, মাকে সন্তানেরা নিয়ে বৃদ্ধাশ্রমে নিয়ে দিয়ে আসে,, সেই
বাবা,মাই জানে বুকে চাপা কষ্ট কাকে বল। এমন রিদয় বিদারক ঘটনা পৃথিবীতে অনেক আছে। ঐ দিকে তাকালে দেখতে পাবে, তুমি কতটা সুখী।
১১/ জীবনে পরাজয় আসলে কখনো হাল ছেড়ে দিয়ো না।কারণ পরাজয় থেকেই জয়ের সূচনা ঘটে।
১২/ জীবনে সফল মানুষগুলোর থেকে শিক্ষা নেয়ার চেয়ে,, যারা জীবনে ধুঁকা খেয়েছে,, তাদের
কাছ থেকে শিক্ষা নাও।কারণ সফল মানুষের শিক্ষার চেয়ে ধুঁকা খাওয়া মানুষের শিক্ষা তোমার বেশি উপকারে আসবে।
১৩/মানুষের স্তর বুঝে তাকে সম্মান দেখাবে। কারণ উঁচু স্তরের মানুষকে যদি তুমি কম সম্মান করো,,তার কাছে তুমি অভদ্র ও ছোটলোক প্রমাণিত হবে। আর কম সম্মেলনে মানুষকে যদি তুমি বেশি সম্মান করো,, সে তোমাকে পেয়ে বসবে। এমনকি তাঁর দারা তুমি খতিগ্রস্তও হতে পারো।
১৪/জীবনে কাছের মানুষটাকে কখনো অবহেলা করো না। কারণ এতো করে তুমি ও সুখী হতে পারবেনা,,সেও সুখী হতে পারবেনা।
১৫/ জীবনে যদি পিউর ভালবাসা পেতে চাও,,তাহলে একটা পশুকে ভালবাস,,কারন সে নিজে কষ্ট পেলেও তোমাকে কষ্ট দিবেনা। সে তোমার বিশ্বাস ভাংবেনা। আজীব সে তোমার পাশে ছায়া হয়ে থকবে। নিজের প্রানের বিনিময়ে হলেও সে তোমাকে বাঁচানোর চেষ্টা করবে। যার একটাও তুমি পরিপূর্ণ ভাবে মানুষ থেকে পাবেনা। মানুষ তুমাকে যতই ভালোবাসুক না কেন। একটা পশুর ভালোবাসার কাছে মানুষের ভালোবাসা হার মেনে যাবে। যদিও মা সন্তানের ভালোবাসা ভিন্ন কথা।বর্তমানেতো মায়েরাও পরকীয়া প্রেমে জরিয়ে নিজের সন্তান কে হত্যা করছে। কোথায় যেয়ে দাড়িয়েছে আজ ভালোবাসা।