সকল প্রতিষ্ঠানের সাথে চালু হচ্ছে গণপরিবহনও:
কেমন আছেন আপনারা আশা করি সকলেই ভাল আছেন
অবশেষে সকল সরকারি আধা সরকারি প্রতিষ্ঠান সাথে চালু হতে যাচ্ছে গণপরিবহন ও । আজ বুধবার 27 শে মে 2020 ইং এক প্রজ্ঞাপনে বিকেলে দেখে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী জানান যে আজকে থেকে সকল আধা সরকারি সরকারি প্রতিষ্ঠান চালু হতে যাচ্ছে কিন্তু বন্ধ থাকবে গণ পরিবহন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই ঘোষণার 1 ঘন্টা 2 ঘন্টা যেতে না যেতে আবার ঘোষণা এল যে সীমিত আকারে চালু হবে গণপরিবহন। আর সেই গণপরিবহন চলবে সকাল 10 টা থেকে বিকাল 4 টা পর্যন্ত তবে অবশ্যই সকল প্রকার স্বাস্থ্য বিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব মেনে স্বল্প সংখ্যক যাত্রী নিয়ে চলবে এই সকল গণপরিবহন বলে জানান জন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী।
সম্প্রতি জানা গেছে যে দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো দুর্বল হয়ে পড়ায় এবং খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগের কারণে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে। দিনমজুর বা অসহায় শ্রমিকদের কাজ না থাকায় তারা দিন দিন অসহায় ভাবে দিন যাপন করছে। তাছাড়া এভাবে আরও বেশ কিছুদিন লকডাউন লক দাম রাখা সম্ভব নয়। আর তাই অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালু রাখতে সীমিত পরিসরে সবধরনের অফিস খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সন্ধ্যা 8 টা থেকে পরের দিন ভোর ছয়টা পর্যন্ত জনসাধারণের চলাচল কঠোরভাবে সীমিত করা হবে। সকল ধরনের দোকানপাট সকাল 10 টা থেকে বিকাল 4 টা পর্যন্ত খোলা থাকলেও ওষুধের দোকান এই নিয়মের আওতায় পড়বে না। ওষুধের দোকান সমূহ আগের মত 24 ঘন্টা খোলা রাখা যাবে।
উল্লেখ্য যে গণপরিবহনে কিভাবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে আসন গ্রহণ করা করতে হবে এবং কিভাবে সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে সে সম্পর্কে এখনো কোনো প্রকার নীতিমালা দেওয়া হয়নি।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করো না পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসায় এবং সংক্রমণ ও মৃত্যু দুইটি কমে আসায় যে সকল দেশে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল অফিস-আদালত ও প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কিন্তু বাংলাদেশে করো না উল্টো চিত্র ধারণ করেছে দিন দিন সংক্রমনের সংখ্যা বাড়ছে যত বেশি টেস্ট করা হচ্ছে তত বেশি করণা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান মিলছে এমন পরিস্থিতিতে এই সিদ্ধান্ত বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।
উল্লেখ্য যে আজ বুধবার মাত্র প্রায় সাড়ে আট হাজারের মতো পরীক্ষার ফল স্বরূপ প্রায় 1 হাজার 600 জনেরও বেশী রোগীর সন্ধান পাওয়া যায় এবং প্রায় 22 জন রোগী মৃত্যুবরণ করেন। তাছাড়া কয়েকদিন আগে রেকর্ডসংখ্যক পরীক্ষা প্রায় 10 হাজারের বেশি পরীক্ষার ফলাফল স্বরূপ 1975 জন রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়।
“নিরাপদ সড়ক চাই—we want justice”
রক্তে অাগুন লেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে। সাড়া বাংলাদেশে অাজ একটি শব্দ বাড়ে বাড়ে উচ্চারিত হচ্ছে "we want justice"। ২৯ শে জুলাই...